বাচ্চাদের বুদ্ধিমান ও মেধাবী বানানোর ১০ টি উপায়

আপনার শিশুর বুদ্ধির বিকাশ, শিশুর মেধা ও বুদ্ধি বাড়ানোর উপায়: আমরা অনেকেই ভেবে থাকি, শিশুদের বয়স বাড়ার সাথে সাথে অটোমেটিক তাদের বুদ্ধির বিকাশ ঘটে। এতে বেশি কিছু করার নেই। কিন্তু এই ধারণাটি একেবারেই ভুল। শিশুদের বুদ্ধি অর্থাৎ মেধা বাড়ানোর নানা কৌশল আছে। যা সময় মত প্রয়োগ করে শিশুর মেধা বাড়ানো যায়।
বাচ্চাদের বুদ্ধিমান ও মেধাবী বানানোর উপায়
শিশু জন্মের সময়, আপনার শিশুর মস্তিষ্কে ১০০ বিলিয়ন নিউরন বা তার থেকে বেশিও থাকে (মিল্কিওয়েতে যতগুলি তারা রয়েছে!) আর প্রথম বছরেই সে কোটি কোটি ব্রেন-সেল সংযোগ স্থাপন করে, যাকে নিউরাল সিনাপেস বলা হয়।

যখন শিশুর সাথে হাসিমাখা মুখে ভালোবাসার সহিত কথা বলেন তখন তার মস্তিষ্কের নিউরাল সিনাপেস এবং পথগুলিকে একসাথে মজবুত হওয়ার আরও বেশি সুযোগ করে দিচ্ছেন। যার ফলে, ঐ শিশুটি সহজে ভাষা শিক্ষা, যুক্তি এবং পরিকল্পনা দক্ষতা অর্জন করে। তাই শিশুর বুদ্ধির বিকাশে আপনাকে বাহ্যিক ও সহায়ক ভূমিকা পালন করা উচিত।

বাচ্চাদের বুদ্ধিমান ও মেধাবী বানানোর উপায়

১০ উপায়ে সন্তান বুদ্ধিমান ও মেধাবী হবে- ঘরের পরিবেশ আপনার সন্তানকে পড়াশোনায় মনোযোগী হতে সাহায্য করে। মেধাবী শিক্ষার্থী হিসেবে সন্তানকে গড়ে তোলায় বাড়ির পড়ার স্থান বিশেষ ভূমিকা রাখে।

১) বাবা-মা হিসেবে নিজের দায়িত্ব বুঝুন :

সন্তানের ঘরের জন্য কোন কোন নতুন পরিবর্তন আনা যায় তা ভেবে বের করুন। সন্তান স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে সঠিকভাবে যোগাযোগ করতে পারছে কিনা, সেই দিকে খেয়াল রাখুন।

২) মাঝে মাঝে বদলে যাক পড়ার স্থান :

সন্তানের পড়ার ঘরে থাকুক পর্যাপ্ত আলো-বাতাস। ঘরের দেয়ালের রং যেন গাঢ় না হয় সেদিকে খেয়াল রাখুন। 

৩) দূরে থাকুক অপ্রয়োজনীয় জিনিস :

পড়ার টেবিলে কখনোই অপ্রয়োজনীয় জিনিস রাখবেন না। 

৪) পর্যাপ্ত আলো রাখুন ঘরে :

স্কুলের বাড়ির কাজে শিশুদের অনেক সময় ব্যবহার করতে হয় গ্রাফ পেপার। 

৫) রুটিন মেনে চলতে শেখান :

আপনার সন্তানকে পরিকল্পনা করতে শেখান। সময়ের কাজ সময়ে করতে রুটিন তৈরি করুন ও তা মেনে চলতে শেখান। বিশেষ করে সকালে ঘুম থেকে ওঠার অভ্যাস করানোটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

৬) প্রতিদিন পড়ার আগে একটু বিনোদন :

স্কুল থেকে এসেই পড়ার টেবিলে বসানো নয়, বরং তাকে পোশাক ছাড়তে বলুন। 

৭) পড়ার ঘর হোক আরামদায়ক ও বুক শেলফ রাখুন :

পড়ার ঘরে পর্যাপ্ত পরিমাণ খালি স্থান রাখুন। সেখানে যেন থাকে সন্তানের পছন্দের খেলনা।

৮) কাজের তালিকা তৈরি :

বিশেষ বিশেষ অনুষ্ঠানগুলো মনে রাখার জন্য সন্তানের ঘরের পড়ার টেবিলের সামনে রাখুন হোয়াইট বোর্ড। 

৯) পড়ার টেবিল থাকুক গোছানো ও শান্ত :

বিশেষজ্ঞরা জানান, পড়ার আলাদা টেবিল ছাড়াও ডাইনিং টেবিল, কিচেন কাউন্টার এবং ঘরে যদি আপনার ছোট্ট কাজের জায়গা থাকে তবে সেখানেও সন্তানরা পড়তে পারবে। 

১০) মাঝে মাঝে দিন ব্রেক :

সবসময় পড়ার কথা বলবেন না সন্তানদের। হালকা বিশ্রামের জন্য তাদের বন্ধুদের সঙ্গে ফোনে কথা বলতে দিন।

শিশুর ঠিকঠাক ভাবে বাড়ছে কিনা খেয়াল রাখুন

আমার বাচ্চাটা বোধ হয় ঠিকঠাক বাড়ছে না’, এমন অনুযোগ অনেক মা-বাবাই করে থাকেন। তাসনুভা খান বলেন, শিশুর বৃদ্ধির নিজস্ব গতি রয়েছে। আর এটাও মেনে নিতে হবে, সবাই সমান লম্বা হবে না। একইভাবে সব শিশুর স্বাস্থ্যও এক রকম হবে না। পরিবারের অন্যদের উচ্চতা কম হলে শিশুর উচ্চতাও কম হতে পারে। হরমোনজনিত সমস্যা থাকলে বা শিশু কোনো দীর্ঘমেয়াদি রোগে ভুগলে, তার প্রভাবও উচ্চতায় পড়ে। 

কিন্তু ঋতুমতী হয়ে যাওয়ার পর মেয়েদের উচ্চতা আর খুব একটা বাড়ে না। ছেলেদের উচ্চতা অবশ্য ১৮ পর্যন্ত বাড়ার সুযোগ থাকে। বৃদ্ধি ও বিকাশ নিয়ে কোনো দ্বিধা হলে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শে থাকা ভালো। অহেতুক ভয় থাকলে সেটিও কেটে যাবে।

মনের বিকাশ

শিশুর উপর স্নেহ, আদর, স্পর্শ শিশুর ওপর ইতিবাচক প্রভাব ফেলে। জন্মের পর থেকেই শুরু হয় বুদ্ধিবৃত্তিক বিকাশ। ধাপে ধাপে একটি শিশুর বিকাশ হতে থাকে। তাই যেকোনো বয়সী শিশুর প্রতিই মনোযোগী থাকতে হবে, তাকে সময় দিতে হবে, তার মতামতের গুরুত্ব দিতে হবে, পারিবারিক শান্তি বজায় রাখতে হবে। শিশুকে ডিজিটাল মাধ্যমে নির্ভরশীল হতে দেবেন না; বরং বয়স উপযোগী শব্দের খেলা, পাজল।

সুষম পুষ্টি

শিশুর বৃদ্ধি ও বিকাশ—দুটির জন্যই পুষ্টি চাই ঠিকঠাক। বিশেষত তিন থেকে সাত বছর বয়সী শিশুর নিজের প্রতি কেজি ওজনের জন্য দেড় গ্রাম করে আমিষ খেতেই হবে রোজ। অর্থাৎ ১২ কেজি ওজনের এই বয়সী শিশুর চাই ২০ গ্রাম আমিষ জাতীয় খাবার।

যত কেজি ওজন, তত গ্রাম আমিষ হলেই চলবে। প্রাণীজ উৎস থেকে পাওয়া আমিষ এবং আয়রন এই বয়সের জন্য আবশ্যক। বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন রকম উদ্ভিজ্জ উৎসের আমিষ গ্রহণ করা যেতে পারে। অবশ্য পুষ্টিকর খাবার বলতে কেবল মাছ-মাংস-দুধ-ডিমকেই বোঝানো হয় না; বরং প্রতিটি পুষ্টি উপাদান চাই পর্যাপ্ত। সঙ্গে চাই সকাল বা বিকেলের রোদের পরশ। তবে ঠাণ্ডা বাতাস লাগতে দেবেন না। ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলা বাঞ্ছনীয়।

উচ্চ বুদ্ধি সম্পন্ন শিশুদের বৈশিষ্ট্য

প্রত্যেক উন্নত বুদ্ধিসম্পন্ন শিশু এক ধরনের বৈশিষ্ট্যের অধিকারী নয়, তবুও কতগুলো সাধারণ বৈশিষ্ট্য আপাতভাবে তাদের মধ্যে লক্ষ্য করা যায়-

  • ১)এদের ছোটবেলায় দৈহিক বিকাশ খুব দ্রুত হয়। এরা অপেক্ষাকৃত কম বয়সে হাটতে শেখে।
  • ২)এদের ভাষার বিকাশও দ্রুত হয়। প্রায় দুইবছর বয়সের মধ্যে অনেক কথায় এরা পরিষ্কারভাবে বলতে পারে।
  • ৩)কৌতূহল প্রবৃত্তি বেশি থাকায় এরা সব জিনিস সম্পর্কে প্রশ্ন করে। এদের জানার আগ্রহ বিশেষভাবে বস্তুর সামগ্রিক দিকের উপর হয়। কোন বিষয়ে অস্পষ্ট ধারনা নিয়ে এরা সন্তুষ্ট থাকতে পারে না।
  • ৪) এরা খুব দ্রুত পড়তে ও গণনা করতে শিখে। অনুকরণের দ্বারা এরা খুব সহজে লিখতেও পারে।
  • ৫) প্রথম বয়সে এরা বাড়ির বিভিন্ন কাজেও খুব বেশি পরিমাণে আগ্রহ দেখায় এবং বিভিন্ন কাজের দায়িত্ব দিলে খুশি হয়।
  • ৬) এদের রসবোধ খুব বেশি থাকে এবং খুব সূক্ষ্মভাবে তারা তাদের এই রসবোধকে প্রকাশ করতে পারে।
  • ৭) অনেক সময় এরা এদের চেয়ে বেশি বয়সের ছেলেমেয়েদের সাথে বন্ধুত্ব করে, কারণ সম বয়সীদের মধ্যে তাদের মানসিক ক্ষমতা সম্পন্ন ছেলে তারা সব সময় খুঁজে পায় না।
  • ৮)বিদ্যালয়ে লক্ষ্য করা যায় সমস্ত রকম বিষয়ে এদের বোধগম্যতা বেশি।
  • ৯) এদের মনোযোগের পরিসর বিস্তৃত হয় এবং মনোযোগের স্থায়িত্বও বেশি হয়।
  • ১০)বিভিন্ন পরীক্ষা থেকে দেখা গেছে যে, এরা সারাজীবন ধরে তাদের বুদ্ধির উন্নত মান বজায় রাখে।

শিশুর ওজন ও উচ্চতা বৃদ্ধির ক্ষেত্রে

মা-বাবা অথবা কেয়ার গিভার যিনি, তাকে বেশ কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে, যেমন- জন্মের পর যত দ্রুত সম্ভব শিশুকে শাল দুধ বা কোলোস্ট্রাম দেওয়া, ৬ মাস পর্যন্ত অর্থাৎ ১৮০ দিন এক্সক্লুসিভ ফিডিং, ১৮১ দিনে পৌঁছালে কমপ্লিমেন্টারি ফিডিং তাকে সঠিকভাবে দেওয়া হচ্ছে কিনা।

সেই সঙ্গে খেয়াল রাখা জরুরি খাবারটির ফ্রিকোয়েন্সি, এমাউন্ট, টেক্সচার যেন সঠিক হয়, ডাইভারসিফাইড হয়। যথেষ্ট পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অবলম্বন এবং অ্যাকটিভ রেসপন্স বা সক্রিয়ভাবে শিশুকে খাওয়ানোর বিষয়টিও সমানভাবে প্রয়োজনীয়।

শিশুর ক্ষেত্রে স্বাভাবিক বৃদ্ধি ব্যাহত, ঘনঘন রোগাক্রান্ত হওয়া, প্রয়োজন মতো ভিটামিন ‘এ’ সাপ্লিমেন্ট দেওয়া এবং কৃমিতে আক্রান্ত হলে কৃমিনাশক দেওয়া সেসব বিষয়ে ও যথেষ্ট সচেতনতা জরুরি।

শিশু কোনো কারণে অসুস্থ হলে ওজন কমতে পারে, কিন্তু খেয়াল রাখতে হবে সে ঘনঘন অসুস্থ হচ্ছে কিনা, শিশুর যদি ওজন হ্রাস পায় অথবা স্থির থাকে তবে বুঝতে হবে শিশুর পুষ্টি সরবরাহ যথার্থ হচ্ছে না। এমন হতে থাকলে অবশ্যই আপনার নিকটবর্তী একজন পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিতে পারেন।

শেষ কথা

একটি শিশুর জন্ম হলে ওই পরিবারের সামগ্রিক জীবনধারাতেই আসে নানা অদলবদল। একদিকে তা বইয়ে দেয় আনন্দের ফল্গুধারা, অন্যদিকে বাড়িয়ে দেয় দায়িত্ব। ধাপে ধাপে বড় হয় শিশু। শিশুর বৃদ্ধি কতটা হবে, অনেকগুলো বিষয়ের ওপর তা নির্ভর করে। আমিষ, ভিটামিন ও জিংকের মতো পুষ্টি উপাদান যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি দরকারি শরীরচর্চা। না, না আটঘাট বেঁধে শিশুকে ব্যায়াম শেখাতে হবে না। 

শিশুর স্বাভাবিক উচ্ছল জীবনের হুটোপুটি, ছোটাছুটির কথাই বলা হচ্ছে। বয়স অনুযায়ী শিশুর স্বাভাবিক শারীরিক কার্যক্রমই শিশুর জন্য শরীরচর্চা। এই যেমন সাইকেল চালানো ও ঝুলে থাকার মতো কাজ শিশুর বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা রাখতে পারে। 

আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনি কিছুটা হলেও বাচ্চাকে বুদ্ধিমান ও মেধাবী করে তোলার উপায় জানতে পেরেছেন।

বাচ্চাদের বুদ্ধিমান ও মেধাবী বানানোর উপায় সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর / FAQ

প্রশ্ন ১: শিশুদের বুদ্ধির বিকাশ কিভাবে হয়? 

উত্তর:- শিশুরা তাদের ইন্দ্রিয়ের মাধ্যমে পরিবেশ অন্বেষণ করে এবং বুঝতে পারে। অল্প বয়সী শিশুরা একাধিক ইন্দ্রিয় জড়িত অভিজ্ঞতা থেকে সবচেয়ে ভালো শিখতে পারে, তাই এমন অনেক বস্তু প্রদান করে যা দেখা, গন্ধ, শোনা, স্বাদ, অনুভব করা এবং খেলা করতে পারে।

প্রশ্ন ২: শিশুর বুদ্ধিমত্তার উপর কোনটি প্রভাব ফেলে? 

উত্তর:- শিশুর বুদ্ধিমত্তা পরিবেশ দ্বারা দৃঢ়ভাবে প্রভাবিত হয়। একটি শিশুর বিকাশের সময়, বুদ্ধিমত্তার অবদান রাখার কারণগুলির মধ্যে রয়েছে যেমন, তাদের বাড়ির পরিবেশ এবং পিতা-মাতা, শিক্ষা, শেখার সংস্থানগুলির প্রাপ্যতা, স্বাস্থ্য সেবা, পুষ্টি। 

প্রশ্ন ৩: সন্তানকে মেধাবী করার উপায়? 

উত্তর:- একটি শিশুকে মেধাবী করে গড়ে তুলতে-আপনার শিশুকে পর্যাপ্ত সময় দিন। বিভিন্ন ধরনের গেম খেলতে দিন, গেমগুলো বাচ্চাদের চিন্তা করতে এবং সমস্যাগুলো সমাধান করার চেষ্টা করে যখন তারা জেতার চেষ্টা করে, সেই চেষ্টাই শিশুর বুদ্ধিমত্তার/মেধার ক্ষমতা তৈরি করে। শিক্ষণীয় জায়গায় ঘুরতে নিয়ে যান, নতুন নতুন জিনিস তৈরি করা শেখান। জিনিসগুলোর নতুন কাঠামো তৈরি করতে তাদের মধ্যে নতুন সৃজনশীলতার সৃষ্টি হবে।

প্রশ্ন ৪: শিশুর উচ্চ আই-কিউ কত?

উত্তর:- শিশুর উচ্চ আই-কিউ হচ্ছে - ১১৫-১২৯: গড় উপরে বা উজ্জ্বল, ১৩০-১৪৪: পরিমিতভাবে প্রতিভাধর, ১৪৫-১৫৯: অত্যন্ত প্রতিভাধর, ১৬০-১৭৯: ব্যতিক্রমী প্রতিভাধর।

প্রশ্ন ৫: কি করলে শিশু স্মার্ট হয়?

উত্তর:- শিশুদের সাথে নানান বিষয়ে যুক্তিসঙ্গত মার্জিত ভাষায় বেশি বেশি কথা বলুন। তাদের মস্তিষ্ক যত বেশি ভাষার সংস্পর্শে আসে, ভাষা শেখা তাদের জন্য তত সহজ হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুদের সাথে প্রায়শই কথা বলা হলে তারা শব্দ প্রক্রিয়াকরণে আরও দক্ষ হয়ে ওঠে। এবং ২ বছর বয়সের মধ্যে বড় শব্দ ভাণ্ডার থাকে এবং ৩ বছর বয়সে তাদের আইকিউ বেশি থাকে। 

প্রশ্ন ৬: শিশুর আচরণে পরিবেশের প্রভাব। 

উত্তর:- যে শিশুরা আদর্শের চেয়ে কম মানসিক পরিবেশে বড় হয় তারা ভবিষ্যতে সংগ্রাম করে। এবং বড় হওয়ার সাথে সাথে অর্থপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি করতে অক্ষম হয় এবং চরম ক্ষেত্রে যেকোনো অপরাধে জড়িয়ে পড়ে। অধ্যয়ন গুলো খারাপ মানসিক পরিবেশকে পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা যেমন উদ্বেগের সাথে যুক্ত করেছে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সৌমিক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url