মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০ টি সহজ পদ্ধতি
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০টি সহজ পদ্ধতি
আপনার হাতের ব্যবহারিক স্মার্টফোনটি আপনার ইনকামের জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী। ভিডিও রেকর্ড, ইউটিউবে ভিডিও আপলোডিং থেকে শুরু করে ভিডিও এডিট পর্যন্ত সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া আপনার মোবাইল ফোনের মাধ্যমেই করা যায়। মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিও তৈরি করে গুগল এডসেন্স প্রোগ্রামে যুক্ত হয়ে ইনকাম করাটা খুব একটা কঠিন নয়। এছাড়া ও যথেষ্ট বেশি সংখ্যক ভিডিওতে সাবস্ক্রাইবার পেলে স্পন্সরড ভিডিও করে ও টাকা ইনকাম করা যায়।
কিভাবে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করবেন বা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০টি সহজ পদ্ধতি নিম্নে দেওয়া হলো -
- ১. মোবাইল দিয়ে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম
- ২. ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ৩. ফটো বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ৪. ইউটিউবে ভিডিও তৈরি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ৫. অনলাইন টিউশনি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ৬. ফেসবুক মনিটাইজেশন দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ৭. পুরাতন পণ্য বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ৮. ফেসবুক বুস্টিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ৯. PTC সাইট থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ১০. ডেলিভারি সার্ভিসের মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
এগুলো ছাড়াও রয়েছে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার বিভিন্ন ধরনের পদ্ধতি। সেরকমই ইনকাম করার আরও কিছু পদ্ধতি হচ্ছে,
- বিকাশের মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- ইনভেস্টমেন্ট বা ট্রেডিং সাইট থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- মোবাইলের apps এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম
- গেম খেলে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
- মাইক্রো ওয়ার্ক সাইট থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করা যায়।
এগুলো হচ্ছে কোন সাইট গুলোর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন। এই সাইট গুলো থেকে কিভাবে ইনকাম করবেন সেটা জেনে নেয়া যাক। তো চলুন এখন জেনে নেই সাইটগুলো থেকে কিভাবে ইনকাম করা যায়।
ব্লগিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
দিনদিন অনলাইনে লেখার চাহিদা বাড়ছে। সে কথা মাথায় রেখে আপনিও হাতের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে খুলে ফেলতে পারবেন একটি ব্লগ সাইট। আপনার ব্লগ এ গুগল এডসেন্স এপ্রুভ নিতে পারলেই শুরু হয়ে যাবে আপনার মোবাইল দিয়ে অনলাইন আয়।
ব্লগিং শুরু করতে প্রথমে ওয়ার্ডপ্রেস, ব্লগার কিংবা অন্য কোনো ব্লগিং ওয়েবসাইট ব্যবহার করে নিজের ব্লগিং সাইট সেটআপ করুন। এরপর ধীরেধীরে কনটেন্ট লিখে পোস্ট করুন ও ব্লগে যথেষ্ট পরিমাণ মানসম্মত কনটেন্ট থাকলে গুগল এডসেন্স এর জন্য এপ্লাই করুন।
এছাড়াও ব্লগে স্পন্সরড পোস্ট ও অ্যাফিলিয়েট পোস্টিং এর মাধ্যমেও আয়ের সুযোগ রয়েছে।
ফ্রিল্যান্সিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০টি সহজ পদ্ধতি তার মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং অন্যতম একটি অনলাইন ইনকাম পদ্ধতি। ফ্রিল্যান্সিং মানে শুধু নির্দিষ্ট কোনো কাজ নয়। কোনো প্রতিষ্ঠানের অধীনে না থেকে স্বাধীনভাবে নিজের দক্ষতা ব্যবহার করে কাজ করে অর্থ উপার্জনকেই বলা হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং।
বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সাইটে ফ্রিল্যান্সারগণ মোবাইলের মাধ্যমে অনেক টাকা আয় করে থাকেন। আপনিও যদি মোবাইল দিয়ে ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে চান, সেক্ষেত্রে আপনার কোনো একটি স্কিল অর্থাৎ দক্ষতা থাকার প্রয়োজন পড়বে। মোবাইল দিয়ে করা যায় এমন জনপ্রিয় ফ্রিল্যান্সিং কাজগুলো হলোঃ
- কনটেন্ট রাইটিং
- ট্রান্সলেশন
- কপিরাইটিং
- ব্লগ কমেন্টিং
- ফোরাম পোস্টিং
- ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট
- প্রুফ-রিডিং
- প্রোডাক্ট ডেসক্রিপশন রাইটিং
ফটো ও ভিডিও বিক্রি করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
আপনার হাতে থাকা ফোনটি যদি ভালো ছবি ক্যাপচার করতে সক্ষম হয় এবং আপনারও ফটোগ্রাফি সম্পর্কে ধারণা থেকে থাকে, সেক্ষেত্রে মোবাইল দিয়ে তোলা ছবি বা ভিডিও বিক্রি করেও টাকা ইনকাম করতে পারেন। হতে পারে ফটোগ্রাফি আপনার শখ।
এই শখকে কাজে লাগিয়ে আপনিও মোবাইল দিয়েই টাকা আয় করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০টি সহজ পদ্ধতির এটি অন্যতম একটি অনলাইন ইনকাম সাইট। এমন মোবাইল ফটোগ্রাফি বিক্রির কিছুর জনপ্রিয় ওয়েবসাইট বা সার্ভিস হলোঃ
- শাটা রস্টক
- ফোপ
- আইএম
- স্ন্যাপ ওয়্যার
- ড্রিমস টাইম
এসব সাইটে স্টক ইমেজ ছাড়াও প্রায় সকল ধরনের ছবিই কেনাবেচা হয়। আপনি যে ধরনের ছবিই তুলুন না কেন, এসব সাইটে মোবাইল দিয়ে তোলা ছবি বিক্রি করে আয় করা সম্ভব।
ফেসবুক ই-কমার্স দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০টি সহজ পদ্ধতি এরমধ্যে এটা অন্যতম একটি পদ্ধতি ফেইসবুক ই কমার্স দ্বারা ইনকাম। পূর্বে ব্যবসা শুরু করা একটি লম্বা প্রসেস ছিল। তবে ফেসবুক ব্যবহার করেই বর্তমানে যেকোনো ধরনের অনলাইন ব্যবসা বা ই-কমার্স শুরু করা সম্ভব ঘরে বসেই।
দেশে ফেসবুক এর অসংখ্য ইউজার রয়েছে। ই-কমার্স ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রত্যেক ব্যবহারকারীই হয়ে উঠতে পারে আপনার কাস্টমার। ফেসবুক ব্যবহার করে ই-কমার্স বিজনেস করতে আপনার ইনভেস্ট করতে হবে কিছু প্রোডাক্ট কেনার জন্য।
এরপর উক্ত প্রোডাক্ট আপনার ফেসবুক ই-কমার্স পেজের ক্যাটালগে এড করে দিয়ে যেসব জায়গা থেকে সেল আসা সম্ভব, সেসব জায়গায় শেয়ার করুন।
ফেসবুক মনিটাইজেশন দ্বারা মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
ইউটিউবের মতো ফেসবুকেও রয়েছে মনিটাইজেশন সুবিধা। ফেসবুক পেজ মনিটাইজ করে পেজে পোস্ট করা ভিডিও থেকেও আয় করা সম্ভব।
ফেসবুক পেজ মনিটাইজ করতে প্রয়োজনঃ
- গত ৬০ দিনের মধ্যে ৬০০,০০০ মিনিট ওয়াচ টাইম
- সর্বনিম্ন ৫টি একটিভ ফেসবুক ভিডিও
- ১০ হাজার পেজ ফলোয়ার
এছাড়াও আপনি ফেসবুক ও ইউটিউব এর জন্য একই কনটেন্ট তৈরি করে দুইটি প্ল্যাটফর্মে আপলোড করতে পারেন। ফেসবুক থেকে ইনকাম এর একাধিক মডেল রয়েছে, যেমনঃ ইন-স্ট্রিম এড, ফ্যান সাবস্ক্রিপশন, ব্র্যান্ডেড কনটেন্ট ও সাবস্ক্রিপশন গ্রুপ।
ফেসবুকে যেহেতু ভিডিও শেয়ারিং এর মাধ্যমে খুব সহজেই ভাইরাল করা যায়, সেক্ষেত্রে সময় দিলে ফেসবুক পেজ মনিটাইজেশন তুলনামূলক সহজ একটি কাজ।
রিসেলিং ব্যবসা করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
রিসেলিং ব্যবসাকে সবচেয়ে কম ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবসা হিসেবে আখ্যা দেওয়া হয়। ধরুন, আপনি ৫০টাকা দরে এক ডজন কলম কিনলেন এবং ৬৫টাকা দরে বিক্রি করলেন। বাড়তি যে দামে বিক্রি করবেন, সেটাই আপনার লাভ।
এটাই হচ্ছে মূলত রিসেলিং ব্যবসার মডেল। আপনি অনলাইনে শপ খুলে প্রোডাক্ট লিস্ট করতে পারেন।
এরপর যখনই অর্ডার পাবেন, তখন কমদামে ওই পণ্য কিনে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিবেন। রিসেলিং ব্যবসার সুবিধা হলো, আপনাকে প্রোডাক্ট স্টোর করে রাখার পেছনে কোনো টাকা খরচ করতে হবেনা।
মাইক্রো ওয়ার্ক সাইট থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
ছোটোখাটো অনেক সহজ কাজ, যেমনঃ পোস্ট শেয়ার, ভিডিও দেখা, কমেন্ট করা, অ্যাপ ইন্সটল ইত্যাদির কাজের বিনিময়ে কিছু সাইট অর্থ প্রদান করে থাকে। এসব সাইটকে মাইক্রো ওয়ার্ক সাইট বলে।
কিছু জনপ্রিয় মাইক্রো ওয়ার্ক সাইট হলোঃ
- মাইক্রো ওয়ার্কা
- পিকোওয়ার্কার্স, ইত্যাদি
অনলাইন টিউশন করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
ইন্টারনেটের সহজলভ্যতার কারণে অনলাইনে শেখার গুরুত্ব বেড়েই চলেছে। আপনি যদি কোনো বিষয়ে পারদর্শী হন, সেক্ষেত্রে উক্ত বিষয়ে অনলাইনে মোবাইলের মাধ্যমে অন্যদের পড়ানোর মাধ্যমেও আয় করতে পারেন।
অনলাইন টিউশন এর পাশাপাশি বিভিন্ন কোর্স বানাতে পারেন, যা বিক্রি করেও আয় করা সম্ভব। এছাড়াও আপনি যে বিষয়ে পারদর্শী সে বিষয় নিয়ে কনসালটেন্ট হিসেবে কাজ করেও আয় করতে পারেন। ধরুন আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং ভালো বুঝেন।
সেক্ষেত্রে আপনার কাছে একাধিক আয়ের পথ খোলা রয়েছে, তাও মোবাইল দিয়েই। প্রথমত আপনি ফ্রিল্যান্সিং এর মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং সেবা দিয়ে আয় করতে পারেন।
ডেলিভারি সার্ভিস এর মাধ্যমে মোবাইল দিয়ে টাকা আয়
বাংলাদেশে অনলাইন শপিং মার্কেটপ্লেস এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রয়োজন বাড়ছে ডেলিভারি সার্ভিস প্রদান করার জন্য লোকবলের। আপনার কাছে যদি একটি সাইকেল বা বাইক এবং হাতের কাছে একটি স্মার্টফোন থাকে, সেক্ষেত্রে যুক্ত হতে পারেন ফুডপান্ডা, সহজ ফুড এর মতো ফুড ডেলিভারি সার্ভিসে।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০টি সহজ পদ্ধতি তারমধ্যে এই ডেলিভারি সার্ভিস এর কাজ পার্ট-টাইম ও ফুল-টাইম, আপনার ইচ্ছামত যেকোনো উপায়েই করতে পারেন।
Webtalk থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
Webtalk বেশ কিছু দিন আগে অপরিচিত থাকলেও বর্তমানে খুব জনপ্রিয় হচ্ছে। এটি হলো facebook এর মতোই আরেকটি সোশ্যাল মিডিয়া. কিন্তু এটি ফেসবুকের চেয়ে একটু ভিন্ন। আমরা প্রতিদিন আমাদের অনেক সময় ফেইসবুকে ব্যয় করে থাকি।
আমরা যতক্ষণ ফেইসবুকে থাকি যত বেশি লাইক, কমেন্ট, শেয়ার করি ফেইসবুক একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা আয় করে থাকে। ঠিক তেমনি আয় করে থাকে Webtalk।
কিন্তু Webtalk তাদের আয় করা টাকার ৫০% আপনাকে দিবে। আপনি যতক্ষণ Webtalk এ থাকবেন যত বেশি লাইক কমেন্ট শেয়ার করবেন আপনার একাউন্টে কিছু পয়েন্ট যুক্ত হবে তারপর আপনি এই পয়েন্টকে ডলারে কনভার্ট করতে পারবেন।
তাদের বর্তমান ওয়েবসাইট webtalk.co এবং মোবাইল app রয়েছে ফেসবুকের মতো। এখানে আপনি আপনার আয় করা অর্থ সহজেই payoneer দিয়ে ব্যাংক একাউন্টে নিতে পারবেন।
PTC সাইট থেকে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
PTC এর পূর্ণরূপ হলো Pay to Click. এমন কিছু ওয়েবসাইট আছে যারা আপনাকে বিভিন্ন এড দেখার জন্য পেমেন্ট করবে। কাজটি খুব সহজ তাদের ওয়েবসাইটে একাউন্ট করবেন তারপর এড এ ক্লিক করবেন।
এসব ওয়েবসাইটে কাজ করতে হলে আপনাকে প্রতিদিন কাজ করতে হবে এবং এই সম্পূর্ণ কাজ গুলোই মোবাইল দিয়ে করতে পারেন। বর্তমানে এমন অনেক PTC সাইট আছে। যারা অনেকের সাথে প্রতারণা করছে।
তাই কোন সাইটে কাজ করার আগে তার রিভিউ দেখে নিবেন। বর্তমানে বহুল জনপ্রিয় PTC সাইট হলো Paidverts. যেখানে আপনি Invest করলে ভালো পরিমাণ আয়ের একটি সুযোগ রয়েছে।
ফেসবুক বুস্টিং করে মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম
ফেইসবুক বুস্টিং বা ফেসবুক প্রমোশন বর্তমান সময়ে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। একটু আগে আলোচনা করেছি আমরা প্রতিদিনই ফেসবুকে অসংখ্য স্পনসর পোস্ট বা অ্যাড দেখতে পাই। ফেসবুকের প্রতিটি বিজনেসের জন্যই ফেসবুক বুস্টিং বা প্রমোশনের প্রয়োজন হয়। তারা এগুলো কিভাবে করে?
অবশ্যই প্রমোশনের জন্য অন্য কাউকে হায়ার করে। আপনি চাইলে ফেইসবুক বুস্টিং এর কাজটি করতে পারেন। ফেসবুক বুস্টিং কিভাবে করতে হয় তা আমাদের ওয়েবসাইট থেকে শিখে নিতে পারেন। এটি খুবই সহজ এবং মোবাইল দিয়ে করতে পারবেন। সর্বোচ্চ ৩০ মিনিটের মধ্যে আপনি কাজটি শিখে ফেলতে পারবেন।
ফেসবুকে বুস্টিং এর জন্য আপনার একটি মাস্টার কার্ড লাগবে। ডুয়েল কারেন্সি মাস্টার কার্ড আপনি যে কোন ব্যাংক থেকে ম্যানেজ করতে পারবেন। যারা ফেসবুকে বিজনেস করছে তারা প্রতিদিনই বুস্টিংয়ের কাজ করানোর জন্য লোক খুঁজছে। সেরকমই নিয়োগে এপ্লাই করে আপনি এখানে বুস্টিংয়ের কাজ করতে পারেন। মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০ টি সহজ পদ্ধতি এর মধ্যে এটিও একটি সহজ পদ্ধতি ইনকামের জন্য।
শেষ কথা
আপনার হাতের স্মার্টফোনটি পার্ট টাইম ইনকামের জন্য যথেষ্ট শক্তিশালী একটি মাধ্যম। আমাদের আজকের আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০টি সহজ পদ্ধতি বা ইনকামের আরও বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারলেন।
মোবাইল দিয়ে ইনকাম করার জন্য কোন ধরনের কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট করে জানাতে পারেন। আমরা সর্বক্ষণ আপনার প্রশ্নের উত্তর দিতে প্রস্তুত। অযথা ফেসবুকের নিউজফিডে ঘুরাঘুরি না করে, সেই সময় কাজে লাগিয়ে পার্ট টাইম হিসেবে মোবাইল দিয়েও আপনি কিছুটা ইনকাম করতে পারেন।
মোবাইল দিয়ে টাকা ইনকাম করার ১০টি সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও তার উত্তর / FAQ
১. ঘরে বসে টাকা ইনকাম করবো কিভাবে?
উত্তর :- ঘরে বসে ইনকাম করার নিশ্চিত কিছু উপায় হচ্ছে,
- ব্লগিং করে আয়
- মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সিং করে আয়
- গুগল এডসেন্স থেকে ঘরে বসে আয়
- ঘরে বসে ইউটিউব থেকে আয়
- সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে ঘরে বসে আয়
- কন্টেন্ট রাইটিং করে আয়
এছাড়া আরও বিভিন্ন উপায় রয়েছে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার।
২. মোবাইল ফোনের গুরুত্ব কি?
উত্তর :- জীবনকে সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে মোবাইল ফোন। প্রিয়জনের সাথে যোগাযোগ, ক্যালকুলেটর, ছবি তোলা, কম্পিউটারের বিভিন্ন কাজ, পার্ট টাইম হিসাবে বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হয় মোবাইল ফোন। প্রাত্যহিক জীবনে মোবাইল ফোনের গুরুত্ব অপরিসীম।
৩. ফোন দিয়ে কি আয় করা যায়?
উত্তর :- ফোনের মাধ্যমে গিগ অ্যাপ ব্যবহার করা বা সমীক্ষায় অংশ নেওয়া বেশিরভাগ সময়ই ছোট নগদ অর্থের উপর দৃষ্টি নিবন্ধন করে। আপনি যদি আরও বেশি অর্থ উপার্জন করতে চান তবে, আপনার ফোনে একটি বিনিয়োগ অ্যাপ ডাউনলোড করে নিতে পারেন। অথবা আরও বিভিন্ন ওয়েবসাইট বা ফ্রিল্যান্সিং করেও ইনকাম করতে পারবেন।
৪. অনলাইনে আয় করার উপায় ২০২৫
উত্তর :- অনলাইনে মাধ্যমে ভাল ইনকাম করার জন্য মোবাইলে অ্যাপ ডেভেলপার হওয়ার চেষ্টা করুন। কনটেন্ট রাইটিং, ব্লগিং করতে পারেন, ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে পারেন, ফেসবুক পেজ তৈরি করে নিতে পারেন, বিভিন্ন অ্যাপের মাধ্যমে ইনকাম করতে পারেন, গেম খেলেও পার্ট টাইম ইনকাম করতে পারেন।
সৌমিক আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url